বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৭

মৃত্যুনামায় অভিবাধন

কপর্দকের অন্তিম গরল পেয়ালায়
ছদ্মে মরণের বাণ তিক্ত সুধায়।
ওত পেতে যম, ছায়ার ওপারে
শাণানো ধাতুর ঐ অসুর নৃত্যে
নাসিকা রোধে বা শুন্যে ভাসিয়ে!

অাজ তার অগস্ত্য যাত্রা হয়তো
একটু ঠাঁয় সব ছেড়ে, মাথা ঠুকে
বাঁচার নেশায়, এক অাধলি ভালবাসা!
যাকে ততোধিক নিজ করেছে।
নিষ্ঠুর প্রাণ সংহার তার অাতাঁতে।

অাবার সে যখন উঠে বাধা ডিঙ্গিয়ে
একলা ছিনা টানটান ও উন্নত মস্ততে।
অাকাশ ফুড়ে মহাকাশে, সূর্যলোকে
পিছন হতে অাকড়ে ধরে কুপমন্ডুক
যেন কারো রশ্মি সে নিচ্ছে কেড়ে!

সে উদ্বাসিত হয় নতুন দিগন্তে
অালোর ছায়াতলে মানবলোকে।
বিলিয়ে সাম্য অার পরহিতব্রতে
না কারো অনিষ্ট, কারো নয় বিরুদ্ধে
নিষ্পাপ হরন, হিনচেষ্টা কেন তবে?

নিয়তির অন্তিম ওই কালেশ্বর হাতে
মাঘে বসন্ত অাবার বসন্তে মাঘ অানে।
বকধার্মিক বা অক্টোপাসি গদিওয়ালা
ললাটিকা তারা কি নিজেরা অাঁকে?

জিকিরে তোমায় প্রভু কৃতসঙ্কল্পে 
দয়া করো মহাময়ী অাপন হস্তে।
মুক্ত করো সকল মনের পঙ্কিলতা
হোক তবে এক দিশায় পথ চলা।

মানবকুল যেন পূত মানুষই রয়
অহিংস সাম্যবোধে কল্যাণ বয়।
শান্তিদূত সফেদ কপোত ওড়ে
ধ্বনিত সবকণ্ঠ মানবতার তরে।

কোন মন্তব্য নেই:

রঙ্গকাল

অামি মহাকাল

অামি অাকাশ অামি পাতাল অামি সুউচ্চ অামি পতিত। অামি নম্র অামি লৌহ অামি হার অামি বিজিত। অামি হাস্য অামি অশ্রু অামি মিলন অামি বিরহ। অাম...