হে সুদর্শনা রমনী , অপরূপার আধার
যশ প্রলুদ্ধের হাতছানিতে,
সর্পীল ছন্দে, সরুলতার ঢং এ
বিটপী অঙ্গমালা প্রস্ফুটন করে
এক চিলতে সচ্ছ বস্ত্রফিতা পরিধানে
লজ্জাকে পরাভূতে করে
নীল পর্দায়, অন্তজালে, এলইডি তে
তোকে চোখ জুরিয়ে দেখা ও গেলার সুজোগ পেয়েছি-
ক্ষুধার্ত আমি, কাম রাক্ষস, নর জানোয়ার।
তোর মাতালিনী মগ্নে, মায়াবী মায়ার জালে,
এই সুপ্ত কামকে জাগ্রত করে।
তুই নিজেকে পণ্যরূপে সমার্পন করে
নাজায়েজ ফায়দায় প্রিয়মুখ হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা।
এই কোমল হৃদয়কে কামার্ত হয়
ঐ ভরাট অঙ্গের ভেলকি দেখে।
এই শিতল শরীর উষ্ণ হয়,
তোর বিকৃত সব রঙ্গলীলায়।
শান্ত হরিণটি হয়ে যায় নেকরে
কি কুৎসিত এই দেহের কামনা।
স্বার্থপর পুজিপতিরা তোকে মেরুদন্ডহীন করে
মুনাফা আর মোটা অংকের মায়াজালে
নগ্নরূপে বিকিয়ে অন্ধকারের রাজত্বে
দাসী করে দাসত্বের শৃঙ্খলে বন্দী করেছে।
রাত ফুরালেই তারাই মহামানব-
লিঙ্গের সুষম বন্টনে গলাবাজি,
আধুনিকতা আর ফ্যাশনের ধোয়া তুলে
নগ্নতাকে 'আর্ট' করার অপচেষ্টা।
শিল্পকলার নামে চলছে ফষ্টিনষ্টি।
বাধ সাধলেই আমি গোরা, ক্ষ্যাত,
মুক্তমনা নই ইত্যাদি, ইত্যাদি।
কোমলমতি নবপ্রজন্মের কিশোরের দৃষ্টিতে আজ হায়েনার চাহনী
সুস্থ মস্তিস্ক থেকে অসুস্থ বিকৃত মানসিক রোগী
মখুভর্তি বিশাক্ত লালা আর হাতের নিশপিশানি
ভিড়ের মাঝে কাঁচা মাংসের লোভে ধেয়ে আসে বীর্যের হাতছানি।
হে নীল পর্দা আর অন্তজালের বেশ্যা,
হে পুজিপতি আধুনিক মানুষ,
হে মুনাফালোভী মুখোশধারী-
নগ্নতা যদি আধুনিকতা ও ফ্যাশন হয়,
তবে ধর্ষণ কি শারীরিক চর্চা হতে পারে না?
যশ প্রলুদ্ধের হাতছানিতে,
সর্পীল ছন্দে, সরুলতার ঢং এ
বিটপী অঙ্গমালা প্রস্ফুটন করে
এক চিলতে সচ্ছ বস্ত্রফিতা পরিধানে
লজ্জাকে পরাভূতে করে
নীল পর্দায়, অন্তজালে, এলইডি তে
তোকে চোখ জুরিয়ে দেখা ও গেলার সুজোগ পেয়েছি-
ক্ষুধার্ত আমি, কাম রাক্ষস, নর জানোয়ার।
তোর মাতালিনী মগ্নে, মায়াবী মায়ার জালে,
এই সুপ্ত কামকে জাগ্রত করে।
তুই নিজেকে পণ্যরূপে সমার্পন করে
নাজায়েজ ফায়দায় প্রিয়মুখ হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা।
এই কোমল হৃদয়কে কামার্ত হয়
ঐ ভরাট অঙ্গের ভেলকি দেখে।
এই শিতল শরীর উষ্ণ হয়,
তোর বিকৃত সব রঙ্গলীলায়।
শান্ত হরিণটি হয়ে যায় নেকরে
কি কুৎসিত এই দেহের কামনা।
স্বার্থপর পুজিপতিরা তোকে মেরুদন্ডহীন করে
মুনাফা আর মোটা অংকের মায়াজালে
নগ্নরূপে বিকিয়ে অন্ধকারের রাজত্বে
দাসী করে দাসত্বের শৃঙ্খলে বন্দী করেছে।
রাত ফুরালেই তারাই মহামানব-
লিঙ্গের সুষম বন্টনে গলাবাজি,
আধুনিকতা আর ফ্যাশনের ধোয়া তুলে
নগ্নতাকে 'আর্ট' করার অপচেষ্টা।
শিল্পকলার নামে চলছে ফষ্টিনষ্টি।
বাধ সাধলেই আমি গোরা, ক্ষ্যাত,
মুক্তমনা নই ইত্যাদি, ইত্যাদি।
কোমলমতি নবপ্রজন্মের কিশোরের দৃষ্টিতে আজ হায়েনার চাহনী
সুস্থ মস্তিস্ক থেকে অসুস্থ বিকৃত মানসিক রোগী
মখুভর্তি বিশাক্ত লালা আর হাতের নিশপিশানি
ভিড়ের মাঝে কাঁচা মাংসের লোভে ধেয়ে আসে বীর্যের হাতছানি।
হে নীল পর্দা আর অন্তজালের বেশ্যা,
হে পুজিপতি আধুনিক মানুষ,
হে মুনাফালোভী মুখোশধারী-
নগ্নতা যদি আধুনিকতা ও ফ্যাশন হয়,
তবে ধর্ষণ কি শারীরিক চর্চা হতে পারে না?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন