মানুষের জন্ম একটি কারনেই, আর তা হলো
স্বীয় কর্তব্য নিষ্ঠার সাথে সম্পন্ন করা। কিন্তুু আমি এখন মারাত্মকভাবে
ক্ষত বিক্ষত কারন প্রতিটি ক্ষেত্রে বির্বজিত আর কাপুরুষত্বের পরিচয়
দিয়েছি। আমি শয়তানি আর ভুল পথে নিজেকে সমার্পন করে তোমায় কষ্ট দিতে
চেয়েছি। আমি পেরেছি, তোমার এই নিরব আর্তনাদ তার সাক্ষ্য বহন করছে! এখন
তোমার চোখে আমি অধঃপাতিত যদিও আমি মনেপ্রাণে তাই চেয়েছি।
জানি তুমি বরাবরের মত আমাকে উন্মুক্ত বুকটা চিড়ে দেখাবে যে কি জ্বালায় আর যন্ত্রানায় বুকের শিরাবিথী শুকনো ডালপালার চেয়েও দাউ দাউ করে জ্বলছে। আসলেই আমি নিকৃষ্ট আর ইতর কারন তোমার মতো রমনীকে দুঃখ যন্ত্রনা আর নির্মম কষ্টের জ্বালা দিতে পেরে অদ্ভুত আনন্দ লাভ করছি।
জানি তুমি বরাবরের মত আমাকে উন্মুক্ত বুকটা চিড়ে দেখাবে যে কি জ্বালায় আর যন্ত্রানায় বুকের শিরাবিথী শুকনো ডালপালার চেয়েও দাউ দাউ করে জ্বলছে। আসলেই আমি নিকৃষ্ট আর ইতর কারন তোমার মতো রমনীকে দুঃখ যন্ত্রনা আর নির্মম কষ্টের জ্বালা দিতে পেরে অদ্ভুত আনন্দ লাভ করছি।
চেয়ে দেখ! তোমার আর আমার ভালবাসার মাঝে কঠিন বিচ্ছেদের মহিমা কীর্তন
করছে। দুরে থাক! স্পর্শ করো না, ভালাবাসার বিচ্ছেদের মাঝে তোমাকে আবার
নতুন করে সুখ ও কামনার মাঝে ঠেলে দেওয়ার কোন অধিকার আমার নাই।
আহ! নাহ! তুিম যা ভেবেছিল তা নয়, আমাদের স্বপ্ন গুলো অনেক আগেই মরে গেছে। শুধুমাত্রই হৃতপিণ্ডে জীবন স্পন্দিত হচ্ছে, যেমন ইটের আঘাতে ধূলিতে কাতরানো কবুতরের মতন ঐ জীবনীশক্তি প্রবল ভাবে উচ্ছ্বসিত হচ্ছে মাত্র।
যে প্রেম আমাদের এক সুত্রে বেধেছেলি সেই পরাজিত প্রেমই সামনে তোমার দিনগুলোতে সাহস সঞ্চয় করবে। দেখবে একদিন আমাকে ঠিকই ভুলে যাবে, তোমার আবার পুনরুজ্জীবন হবে। তুমি এখনো তরুণী, সারাটা জীবন পরে অাছে।
এই তুমিই, আবার আমার কথা যখন ভাববে, তখন তা একটা স্বপ্নের মতন মনে হবে। মনে হবে তুমি যেন পথ হারিয়ে কোন এক দুবৃর্ত্তের সাক্ষাৎ পেয়েছিলে, যে তোমার অনিষ্ট সাধনের অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।
সত্যিকারে যার কাছে থাকবে, যে কখনো তোমার হাত ছাড়বে না, সেই তো তোমার প্রাপ্য। এখন তোমার সবকিছু অন্ধকার মনে হচ্ছে, তবে অচিরেই এই অন্ধকার কেটে যাবে।
তখন তুমি উপলব্ধি করতে পারবে যে তোমার সাময়িক দুঃখের কারন হয়ে আমি মঙ্গল সাধন করেছি মাত্র। যেমন করে অসুস্থ মানসিক রোগীর প্রতি, তার রোগ সারাতে অসুস্থ দেহে নির্দয় বৈদুতিক তরঙ্গ প্রবাহিত হয়। হা হা হা, আমি তোমার বৈদুতিক তরঙ্গ!
তবে এসো বিদায়ের শেষবেলায় সরেস মদ পান করা যাক। নাও চুমুক দাও। ওকি! গ্লাসের কানায় তোমার ঠোট, তারপরও তোমার দাত কেন দ্বীধায় ঠকঠক করছে?
আহ! নাহ! তুিম যা ভেবেছিল তা নয়, আমাদের স্বপ্ন গুলো অনেক আগেই মরে গেছে। শুধুমাত্রই হৃতপিণ্ডে জীবন স্পন্দিত হচ্ছে, যেমন ইটের আঘাতে ধূলিতে কাতরানো কবুতরের মতন ঐ জীবনীশক্তি প্রবল ভাবে উচ্ছ্বসিত হচ্ছে মাত্র।
যে প্রেম আমাদের এক সুত্রে বেধেছেলি সেই পরাজিত প্রেমই সামনে তোমার দিনগুলোতে সাহস সঞ্চয় করবে। দেখবে একদিন আমাকে ঠিকই ভুলে যাবে, তোমার আবার পুনরুজ্জীবন হবে। তুমি এখনো তরুণী, সারাটা জীবন পরে অাছে।
এই তুমিই, আবার আমার কথা যখন ভাববে, তখন তা একটা স্বপ্নের মতন মনে হবে। মনে হবে তুমি যেন পথ হারিয়ে কোন এক দুবৃর্ত্তের সাক্ষাৎ পেয়েছিলে, যে তোমার অনিষ্ট সাধনের অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।
সত্যিকারে যার কাছে থাকবে, যে কখনো তোমার হাত ছাড়বে না, সেই তো তোমার প্রাপ্য। এখন তোমার সবকিছু অন্ধকার মনে হচ্ছে, তবে অচিরেই এই অন্ধকার কেটে যাবে।
তখন তুমি উপলব্ধি করতে পারবে যে তোমার সাময়িক দুঃখের কারন হয়ে আমি মঙ্গল সাধন করেছি মাত্র। যেমন করে অসুস্থ মানসিক রোগীর প্রতি, তার রোগ সারাতে অসুস্থ দেহে নির্দয় বৈদুতিক তরঙ্গ প্রবাহিত হয়। হা হা হা, আমি তোমার বৈদুতিক তরঙ্গ!
তবে এসো বিদায়ের শেষবেলায় সরেস মদ পান করা যাক। নাও চুমুক দাও। ওকি! গ্লাসের কানায় তোমার ঠোট, তারপরও তোমার দাত কেন দ্বীধায় ঠকঠক করছে?
প্রিয়তমা! ফেলে দিও না, বহু কষ্টের সঞ্চিত প্রবাহিত রক্তকণার তৈরী এ মদ,
এতো হৃদয়ের প্রবাহমান রক্তাক্ত মদ, নাও পিয়াস মিটাও। মুক্তি দাও আমায়.............
#কল্পকথন
#কল্পকথন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন