একজন মানুষ তখনি অসুখী ও দুঃখ যন্ত্রণা মধ্যে থাকে যখন সে তার সহজাত
প্রবৃত্তির নির্দেশনানুযায়ী চলতে পারে না। অার তখন সে সৃষ্টিকর্তার সেরা
সৃষ্টি হয়েও তার স্বাভাবিক জীবনের অঙ্গ, প্রেম, অানন্দ, সম্ভোগ এবং
পরিতৃপ্তি থেকে বঞ্চিত হয়। অারো গভীর ভাবে চিন্তা করলে উপলব্ধি করা যায় যে
অানন্দ সম্ভোগের তীব্র চাহিদা অথবা উপাদান সমূহের লভ্যতায়ও অতৃপ্তিময় ভোগের
পরিনামে সে পরম বিতৃষ্ণা অার মানসিক যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যেতে থাকে।
সুতরাং তার দেহের রক্ত-মাংস শুধু জীবনোপভোগের সুযোগ লাভের জন্য কৌমার্যব্রত ভঙ্গের চেষ্টা করেই ক্ষান্ত হয় না বরং দেহ নামক কারাগারের বন্দী দশা থেকে মুক্তির জন্য নিরব অার্তনাদ করতে থাকে। শুধুমাত্র প্রেমের পরম মূহুর্তে সে অাত্মা শূন্য মার্গে উড্ডীয়মান হয় অাবার ঐ মূহুর্তের অন্তেই দ্রুত খাঁচার অভ্যন্তরে ফিরে অাসে। অাত্মার এই স্বল্পস্থায়ী স্বাধীনতাই কারাজীবন শেষে দেহের প্রাচীর ভাঙ্গার পর অাত্মার স্থান নির্দেশ করতে যথেষ্ঠ। যে স্থান অনন্ত অানন্দের জীবন, সে জীবন স্বয়ং অনন্তের জীবন। যে ঐ অবস্থানটি নির্ণয় করতে পারে সেই প্রকৃত ভাগ্যবান ও জীবনের স্থায়ী অর্থ খুজে পায়।
সুতরাং তার দেহের রক্ত-মাংস শুধু জীবনোপভোগের সুযোগ লাভের জন্য কৌমার্যব্রত ভঙ্গের চেষ্টা করেই ক্ষান্ত হয় না বরং দেহ নামক কারাগারের বন্দী দশা থেকে মুক্তির জন্য নিরব অার্তনাদ করতে থাকে। শুধুমাত্র প্রেমের পরম মূহুর্তে সে অাত্মা শূন্য মার্গে উড্ডীয়মান হয় অাবার ঐ মূহুর্তের অন্তেই দ্রুত খাঁচার অভ্যন্তরে ফিরে অাসে। অাত্মার এই স্বল্পস্থায়ী স্বাধীনতাই কারাজীবন শেষে দেহের প্রাচীর ভাঙ্গার পর অাত্মার স্থান নির্দেশ করতে যথেষ্ঠ। যে স্থান অনন্ত অানন্দের জীবন, সে জীবন স্বয়ং অনন্তের জীবন। যে ঐ অবস্থানটি নির্ণয় করতে পারে সেই প্রকৃত ভাগ্যবান ও জীবনের স্থায়ী অর্থ খুজে পায়।
কারন ধন-সম্পদ, সন্মান-প্রতিপত্তি একটি মোহ যা ক্ষণস্থায়ী; স্থান কাল ও
পাত্রের অবস্থান ভেদে তার পরিবর্তন হয়, অপরদিকে একজন মানুষের সহজাত
প্রবৃত্তি অপরিবর্তনীয় কারন তা অাত্মার সাথে সর্ম্পকিত। সুতরাং অাত্মার
মুক্তি, সুখের সন্ধান, প্রকৃত প্রেম সর্বোপরি পার্থিব অানন্দের জন্য হলেও
যোগ্য সঙ্গীর সাহচর্য অবসম্ভাবী।
সারমর্মঃ 'সুখী বিবাহিত জীবন' জিন্দাবাদ!
সারমর্মঃ 'সুখী বিবাহিত জীবন' জিন্দাবাদ!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন