হে নারী-
আমি তালাসী করি ভালবাসা আদিতে
আদম ইভের ন্যয় রূপোন্মত্ত প্রেমেন্দ্র তুষ্টিতে।
হে নারী-
নারী আমি খুজি ফিরি তোমারে আধার-আলোকে,
ক্ষণের পরে ক্ষণে, শতাব্দীর পরে শতাব্দীতে।
হে নারী-
খুজি ফিরি তোমায় রুমঝুম রুমঝুম ধ্বনিতে,
রিনিঝিনি রিনিঝিনি শব্দে মুখর আচ্ছন্ন হৃদয়ে।
হে নারী-
আমি খুজের ফিরি ভ্রুণের সেই আমাকে
তিলেতিলে মাতৃজঠরে নবজন্মে সিক্তকরণে।
হে নারী-
আমি ছুটে বেড়াই নিষ্পাপ মায়ার বন্ধনে
এতোটুকুন সহোদরা ভগনীর ছোট্টছোট্ট বায়নাতে।
হে নারী-
তোমার মানবীয় যৌবনই কি যথেষ্ট?
তবে জননী- ভগনী কিরূপে মর্যাদা পায়?
হে নারী-
তুমি তো শুধূ ভোগ্য নও পিপাসিত আমার কামে
তুমি জননী ছায়ায়, ভগনীর নিষ্পাপী অববয়ে।
হে কামার্ত নারী-
তোমার উলঙ্গ উদ্ধত বুক ওড়নায় ডাকো,
কৌমদির বিবসনা হওয়া অবসম্ভাবী তবে তা প্রেমে।
হে কৌমারী নারী-
তোমার নগ্ন সঞ্চিতা গিরিখাত পোষাকে জড়াও,
প্রিয়তমার নির্লজ্জ হওয়ার অধিকার চিরন্তন তাও শুধূই প্রেমে।
হে শ্রদ্ধেয়া নারী-
তুমি মোটেও নগন্য নও, আমার আরাধনা তুমি।
যে নারী জাগতিক বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকারী,
যে সৃষ্টিধর নারী মানব শিশুকে আনে বসুন্ধরায়
সেই শ্বাশ্বত মানবকুলের জননী সর্ব সভ্যতায়।
হে প্রিয়তমা নারী-
হ্যা আমি পাগল তোমার রূপের মহিমায়
এই ধরনীর কসম তুমি একদমই সস্তা নয়।
হে ছলনাময়ী নারী-
মানব শিশু আমি, জননীর খোলা স্তন বহুদিন পান করেছি
তোমার তেকোনায় মাত্রই আদি কয়েকটি সর আছে বুঝেছি।
হে শ্বাশত নারী-
নারী আমি খুজি ফিরি আমায় তোমার অন্দরে!
তোমার নারীত্ব আমি খুজে ফিরি আমার হৃদয়ে!
আমি তালাসী করি ভালবাসা আদিতে
আদম ইভের ন্যয় রূপোন্মত্ত প্রেমেন্দ্র তুষ্টিতে।
হে নারী-
নারী আমি খুজি ফিরি তোমারে আধার-আলোকে,
ক্ষণের পরে ক্ষণে, শতাব্দীর পরে শতাব্দীতে।
হে নারী-
খুজি ফিরি তোমায় রুমঝুম রুমঝুম ধ্বনিতে,
রিনিঝিনি রিনিঝিনি শব্দে মুখর আচ্ছন্ন হৃদয়ে।
হে নারী-
আমি খুজের ফিরি ভ্রুণের সেই আমাকে
তিলেতিলে মাতৃজঠরে নবজন্মে সিক্তকরণে।
হে নারী-
আমি ছুটে বেড়াই নিষ্পাপ মায়ার বন্ধনে
এতোটুকুন সহোদরা ভগনীর ছোট্টছোট্ট বায়নাতে।
হে নারী-
তোমার মানবীয় যৌবনই কি যথেষ্ট?
তবে জননী- ভগনী কিরূপে মর্যাদা পায়?
হে নারী-
তুমি তো শুধূ ভোগ্য নও পিপাসিত আমার কামে
তুমি জননী ছায়ায়, ভগনীর নিষ্পাপী অববয়ে।
হে কামার্ত নারী-
তোমার উলঙ্গ উদ্ধত বুক ওড়নায় ডাকো,
কৌমদির বিবসনা হওয়া অবসম্ভাবী তবে তা প্রেমে।
হে কৌমারী নারী-
তোমার নগ্ন সঞ্চিতা গিরিখাত পোষাকে জড়াও,
প্রিয়তমার নির্লজ্জ হওয়ার অধিকার চিরন্তন তাও শুধূই প্রেমে।
হে শ্রদ্ধেয়া নারী-
তুমি মোটেও নগন্য নও, আমার আরাধনা তুমি।
যে নারী জাগতিক বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকারী,
যে সৃষ্টিধর নারী মানব শিশুকে আনে বসুন্ধরায়
সেই শ্বাশ্বত মানবকুলের জননী সর্ব সভ্যতায়।
হে প্রিয়তমা নারী-
হ্যা আমি পাগল তোমার রূপের মহিমায়
এই ধরনীর কসম তুমি একদমই সস্তা নয়।
হে ছলনাময়ী নারী-
মানব শিশু আমি, জননীর খোলা স্তন বহুদিন পান করেছি
তোমার তেকোনায় মাত্রই আদি কয়েকটি সর আছে বুঝেছি।
হে শ্বাশত নারী-
নারী আমি খুজি ফিরি আমায় তোমার অন্দরে!
তোমার নারীত্ব আমি খুজে ফিরি আমার হৃদয়ে!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন