৩৬১ দিন মদ পান করে ৪ দিন সুন্দর করে উন্নত সাবান শ্যাম্পু দিয়ে গোসল
করে আকর্ষণীয় দামী পোশাক পরে আতর বা অন্য কোন অতি উন্নত মানের পারফিউম
শরীরে মেখে সারা দিন নামাজ পড়ে যেমন সূফী হওয়া যায় না, তেমনি সারা বছর
বিদেশী সংস্কৃতি নিয়ে মেতে থেকে, বছরের ৪টা দিন (১লা বৈশাখ, ২১শে
ফেব্রুয়ারি, ২৬শে মার্চ, ১৬ই ডিসেম্বর) আমি বাঙালী বাঙালী চিৎকার করলেই
বাঙালী হওয়া যায় না ।
ফেসবুকের প্রোফাইলে জাতীয় পতাকা দিয়ে বিশ্বরেকর্ড করে বাঙালিত্ব দেখাচ্ছি।
কোথায় থাকে আমাদের বাঙালিত্ব?
যখন স্বাধিনতার ৪৩ বছর পরও ১১ হাজার নেতা কর্মী মুক্তিযোদ্ধা খেতাব পায়, তাদের সন্তানদের ভালো চাকরি দেওয়ার জন্য; তখন আমরা কেন চুপ থাকি ?
ফেসবুকের প্রোফাইলে জাতীয় পতাকা দিয়ে বিশ্বরেকর্ড করে বাঙালিত্ব দেখাচ্ছি।
কোথায় থাকে আমাদের বাঙালিত্ব?
যখন স্বাধিনতার ৪৩ বছর পরও ১১ হাজার নেতা কর্মী মুক্তিযোদ্ধা খেতাব পায়, তাদের সন্তানদের ভালো চাকরি দেওয়ার জন্য; তখন আমরা কেন চুপ থাকি ?
কোথায় থাকে আমাদের বাঙালিত্ব যখন ৯৭ কোটি টাকা খরচ করে সঙ্গিত গাওয়া হয় যখন সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধারা এই দুর্বিষহ শীতে একটা ছেড়া লুঙ্গি গায়ে পেচিয়ে
শীত নিবারণের চেষ্টা করে ব্যার্থ হচ্ছে ?
কোথায় থাকে আমাদের মনুষ্যত্ব, বাঙালিত্ব যখন একটা পথশিশু দাঁতের উপর দাঁত চেপে থরথর করে কাঁপছে ।
কোথায় থাকে আমাদের বিবেক যখন অনাহারী শিশুদের মুখে একমুঠো ভাত না দিয়ে আমরা বেনসন এন্ড হেইজেস সিগারেট খাই?
কথা গুলো অনেক কষ্টে বলছি ভাই আগে মানুষকে ভালবাসতে শিখি তারপর দেশ এর ভালবাসা এমনি চলে আসবে।
সারাবছর শুনি "ইংলিশ আর হিন্দি গান" আর এখন কয়েকটা দিন @ এক সাগর রক্তের বিনিময়ে গান শুনেই আমরা বড় দেশপ্রমিক হয়ে গেলাম?
আবার দেখা যাবে ১৬ তারিখে আবার জাতীয় সংগীত গেয়ে রেকর্ড করছি, আর তখনো বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের এর ছেলে চায়ের দোকানে চা বিক্রি করে চলছে!
বিঃ দ্রঃ আমি বাঙ্গালীত্বের বিরোধী না, তবে মনে করি আমাদের ভাবের বাঙ্গালী থেকে কাজের বাঙ্গালী হওয়াটা বেশী প্রয়োজন।
কোথায় থাকে আমাদের মনুষ্যত্ব, বাঙালিত্ব যখন একটা পথশিশু দাঁতের উপর দাঁত চেপে থরথর করে কাঁপছে ।
কোথায় থাকে আমাদের বিবেক যখন অনাহারী শিশুদের মুখে একমুঠো ভাত না দিয়ে আমরা বেনসন এন্ড হেইজেস সিগারেট খাই?
কথা গুলো অনেক কষ্টে বলছি ভাই আগে মানুষকে ভালবাসতে শিখি তারপর দেশ এর ভালবাসা এমনি চলে আসবে।
সারাবছর শুনি "ইংলিশ আর হিন্দি গান" আর এখন কয়েকটা দিন @ এক সাগর রক্তের বিনিময়ে গান শুনেই আমরা বড় দেশপ্রমিক হয়ে গেলাম?
আবার দেখা যাবে ১৬ তারিখে আবার জাতীয় সংগীত গেয়ে রেকর্ড করছি, আর তখনো বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের এর ছেলে চায়ের দোকানে চা বিক্রি করে চলছে!
বিঃ দ্রঃ আমি বাঙ্গালীত্বের বিরোধী না, তবে মনে করি আমাদের ভাবের বাঙ্গালী থেকে কাজের বাঙ্গালী হওয়াটা বেশী প্রয়োজন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন