সূর্য অামি তো নই, ছিলাম না কোন দিন অথবা হওয়াটা বাহুল্য যোগ্যতা,
চাঁদ হয়ে সূর্যের কাছে রশ্মি ধার করি সত্যি অামি পরগাছা।
চাঁদ হয়ে সূর্যের কাছে রশ্মি ধার করি সত্যি অামি পরগাছা।
অদৃশ্য পরছায়া অার ভৃত্য হয়ে তোমার চারিপাশে
ধরণী তোমাকে ভালবাসে অামার অাবর্তন অসীম চক্রে।
ভরা পূর্ণিমায় অামি অাসিবো হে তোমারি শিয়রের,
তাই এবার মহাকালকে বিদ্রোহ করে অমবশ্যাকে শিকল পরাবো,
নিকশ অাধারকে বিদায় দিয়ে পূর্ণিমা হয়ে তোমার অঙ্গে মিশে যাবো।
দিবাকরে বৃথা অামি চন্দ্র হয়েছি তোমার লাগি,
জোছসাস্নাত প্রেমলীলায় ঐ নাঙ্গা দেহের জোয়ারে ভাসি।
কালকে কালান্তর করে প্রিয়তম ছুটছি তোমার বৃত্তে,
অামিই হবো চন্দ্র, অামি হবো সূর্য
দিনে তোমায় তপ্ত করে, নিশিতে ছড়াবো নরম অালো।
তোমার লোচনের তাঁরা হবো বলে বিদ্রোহ করেছি সূর্যের সাথে।
এইবার করেছি পণ, রবিকে পরাজিত করে তোমায় অাপন করবো
সৌরের বাইরে প্রেমকেলিতে নতুন গ্রহের জন্ম দিবো।
এইবার করেছি পণ, রবিকে পরাজিত করে তোমায় অাপন করবো
সৌরের বাইরে প্রেমকেলিতে নতুন গ্রহের জন্ম দিবো।
অামিই হবো চন্দ্র, অামি হবো সূর্য
দিনে তোমায় তপ্ত করে, নিশিতে ছড়াবো নরম অালো।
ভরা পূর্ণিমায় অামি অাসিবো হে তোমারি শিয়রের,
কৃষ্ণপক্ষে তোমার জন্য অামরণ অপেক্ষা শুক্লপক্ষের তরে।
তাই এবার মহাকালকে বিদ্রোহ করে অমবশ্যাকে শিকল পরাবো,
নিকশ অাধারকে বিদায় দিয়ে পূর্ণিমা হয়ে তোমার অঙ্গে মিশে যাবো।
প্রিয়তম ধরণীর কিঙ্কণে অাজি নাচিছে ময়ুরাঙ্খি,
লোচন দিখিয়া ভরেনা দিল অাহা কি সুন্দর অাহা কি মায়াবী চাহনি !
ধরণী সখি! তোমারে পাইতে অামি হাজার মহাকাল অপেক্ষায় অাছি,
এই বার দাও না সাড়া, মুখ ফুটে একটি বার বলো ভালোবাসি।
এই বার দাও না সাড়া, মুখ ফুটে একটি বার বলো ভালোবাসি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন