হে রমনী,
অামার হৃদয়ে ঝর তোলা মোহিনী রানী
এ হৃদয়ের অারাধনাতে শুধূ তুমি অনুরাগী।
তোমায় পেতে সপ্নে-কল্পনায় বিভোর থাকি
এতটুকুন ছোয়ার অাশে নিরন্তর প্রহর গুনি।
হে কুমারী
নাশপাতির মতো তোমার গায়ের রং এর দূতি
চিকন নাকের নাকফুলে যেন প্রেমময় অার্তি।
কামার্ত ও উজ্জ্বল অাহবানে ঐ বেদানার মতো ঠোঁট
হরিণীর মতো টানা টানা অার মায়াভরা ঐ চোখ।
হে ইন্দ্রাণী
ঐ মুক্তার মতো ঝকঝকে তোমার সারি সারি দাঁত,
সরূপল্লবের ন্যায় প্রসারিত মিহি পেলবী হাত।
সখীর ময়ূরী চলনে যেন যৌবন উদ্বেল করা ছন্দ
তোমার নুপরের কিঙ্কিণী সুরে মন ভোলানো অানন্দ।
হে মায়াবী
ঐ চোখে দুই ফোটা অশ্রু কখনো হাসির বা কান্নার,
কে বুঝিবে হাসিতে কেনবা সুখ বা বিরহের ঝংকার?
ঐ ঠোটে অাবার সহর্ষ বা হঠাৎ বিষাদের রোল
হৃদয়ে কখনো অানন্দের ছোয়া বা কষ্টের দোল।
হে প্রিয়ন্তি,
লোভী রোদের কীর্তন ঐ রক্ত গোলাপের লাল চিবুকে
তুমি অারো রহস্যময়ী সর্বাঙ্গে রোদের সিঞ্চণে ।
ঐ হাসির খিলখিলিতে বুকের নাচন ওঠে হেলেদুলে
বক্ষপট মেঘের অাড়ালে উকিঁ দেয় ঐ চাঁদের বুকে।
হে প্রিয়তমা
তোমার সুধা অাকন্ঠ পান করা অামার অাজন্ম বাসনা
ভ্রমরী গুনগুন সুরে মধূ অাহরন করা অামার অারাধনা।
প্রতিটি ফুলের সৌন্দর্যে জিকিরের তাশারিফ করি অামি
সেই তারিফের বাহানায় ঐ মধূ ভান্ডার মেলে ধরবে তুমি।
হে ঝরনাধারা
এ হৃদয় তপ্ত মরূম্ভূমি, তৃষ্ণার্ত একটা তৃণের মতো
মহাকাল অপেক্ষায় প্রিয়তমা, অামি প্রেম পিপাসার্ত।
তুমি তোমার ঐ যৌবন ঢেলে দাও তবে গেলাসে
তুমি হলে সেই অমিয় সূধা যা পিপাসা মেটাতে পারে।
হে যুবতি
তোমার অালিঙ্গনের মধ্যে দিয়ে অামি হারাতে চাই
অামার অালিঙ্গনের সোহাগে তোমায় পিষ্ট করতে চাই।
তৃষ্ণা মেটানোর জন্য সবটুকু যৌবন করতে পারি হরণ
বক্ষদেশ, নিতম্ভভান্ডার, প্রবাহিণী উপত্যাকায় হোক তবে বিচরন।
হে মমতাময়ী,
যৌবন নদীতে তুলেছি পাল তটে ফিরার অপেক্ষা
তোলো তোমার তীরে নদী, এ মাঝির অার তর সয় না।
অাহা কি সুখ সুধায়, কি মায়ায় অাচ্ছন্ন করেছে অামায়
অামি জল চাই, চাই চাই, পিয়াস মিটাও, সিঞ্চণ করো অামায়।
অামার হৃদয়ে ঝর তোলা মোহিনী রানী
এ হৃদয়ের অারাধনাতে শুধূ তুমি অনুরাগী।
তোমায় পেতে সপ্নে-কল্পনায় বিভোর থাকি
এতটুকুন ছোয়ার অাশে নিরন্তর প্রহর গুনি।
হে কুমারী
নাশপাতির মতো তোমার গায়ের রং এর দূতি
চিকন নাকের নাকফুলে যেন প্রেমময় অার্তি।
কামার্ত ও উজ্জ্বল অাহবানে ঐ বেদানার মতো ঠোঁট
হরিণীর মতো টানা টানা অার মায়াভরা ঐ চোখ।
হে ইন্দ্রাণী
ঐ মুক্তার মতো ঝকঝকে তোমার সারি সারি দাঁত,
সরূপল্লবের ন্যায় প্রসারিত মিহি পেলবী হাত।
সখীর ময়ূরী চলনে যেন যৌবন উদ্বেল করা ছন্দ
তোমার নুপরের কিঙ্কিণী সুরে মন ভোলানো অানন্দ।
হে মায়াবী
ঐ চোখে দুই ফোটা অশ্রু কখনো হাসির বা কান্নার,
কে বুঝিবে হাসিতে কেনবা সুখ বা বিরহের ঝংকার?
ঐ ঠোটে অাবার সহর্ষ বা হঠাৎ বিষাদের রোল
হৃদয়ে কখনো অানন্দের ছোয়া বা কষ্টের দোল।
হে প্রিয়ন্তি,
লোভী রোদের কীর্তন ঐ রক্ত গোলাপের লাল চিবুকে
তুমি অারো রহস্যময়ী সর্বাঙ্গে রোদের সিঞ্চণে ।
ঐ হাসির খিলখিলিতে বুকের নাচন ওঠে হেলেদুলে
বক্ষপট মেঘের অাড়ালে উকিঁ দেয় ঐ চাঁদের বুকে।
হে প্রিয়তমা
তোমার সুধা অাকন্ঠ পান করা অামার অাজন্ম বাসনা
ভ্রমরী গুনগুন সুরে মধূ অাহরন করা অামার অারাধনা।
প্রতিটি ফুলের সৌন্দর্যে জিকিরের তাশারিফ করি অামি
সেই তারিফের বাহানায় ঐ মধূ ভান্ডার মেলে ধরবে তুমি।
হে ঝরনাধারা
এ হৃদয় তপ্ত মরূম্ভূমি, তৃষ্ণার্ত একটা তৃণের মতো
মহাকাল অপেক্ষায় প্রিয়তমা, অামি প্রেম পিপাসার্ত।
তুমি তোমার ঐ যৌবন ঢেলে দাও তবে গেলাসে
তুমি হলে সেই অমিয় সূধা যা পিপাসা মেটাতে পারে।
হে যুবতি
তোমার অালিঙ্গনের মধ্যে দিয়ে অামি হারাতে চাই
অামার অালিঙ্গনের সোহাগে তোমায় পিষ্ট করতে চাই।
তৃষ্ণা মেটানোর জন্য সবটুকু যৌবন করতে পারি হরণ
বক্ষদেশ, নিতম্ভভান্ডার, প্রবাহিণী উপত্যাকায় হোক তবে বিচরন।
হে মমতাময়ী,
যৌবন নদীতে তুলেছি পাল তটে ফিরার অপেক্ষা
তোলো তোমার তীরে নদী, এ মাঝির অার তর সয় না।
অাহা কি সুখ সুধায়, কি মায়ায় অাচ্ছন্ন করেছে অামায়
অামি জল চাই, চাই চাই, পিয়াস মিটাও, সিঞ্চণ করো অামায়।