সপ্ন সারথী!
পাশের থাকার পণ করে অাত্মাদ্বয় অাপনাদের করেছিলো সমর্পন।
চন্দমুখী প্রিয়তম!
মায়াময় মুখখানিতে একেঁ ছিলো এক প্রান্তর রূপালী হাসি।
কৃষ্ণাচোক্ষি অন্যন্যা!
জাদুমাখা চোখে জমিয়ে ছিলো হিমাদ্রীর সবটুকু নীল।
দয়াময়ী ভালবাসা!
প্রশস্থ ও তুলতুলে বুকে চেয়েছিলো এক চন্দ্রীয় বাসর।
সহচারী বন্ধূ!
দৃঢ় ও পেলবী হাত র্স্পশে বেঁধে ছিলো একমুখী জীবনপথ।
বাঁচিবার প্রেরণা!
এক পৃথিবী বির্সজন দিয়ে করেছিলো অামরন প্রতিজ্ঞা।
অাজন্ম সহচর!
পরস্পরকে সাক্ষী রেখে একরাশ সপ্নের অালোক নিয়ে বলেছিলো 'ভালবাসি'।
তবে কি হলো, ভালবাসা কেন দ্ধিধায়?
কেনই বা সপ্নগুলো অার দেয়না ধরা?
কেনই বা সাঁঝের মায়ায় সন্ধ্যা তাঁরা লুকিয়ে থাকে?
কেনই বা ছুয়াছুয়িতে শিতলতার অাহ্ববান?
বিশ্বাস নাহি যবে অনাস্থা প্রবাহের সুর
সমাধানের পাশ কেটে তর্কেতর্কে বহুদূর।
ভালবাসায় তবে লাভ-ক্ষতির অংক কসা
সন্দেহের অারম্ভ, সম্পর্ক কুড়ে খায় ঘুন পোকা।
পিঁপড়ায় খায় পরিত্যাক্ত মিলন মধূ, মহোৎসবে ভারী
বসন্তের কোকিল কণ্ঠসুরে ভাংগনের কলকাঠি নাড়ি।
ভালবাসার সূর্য্যি মধ্য গগন না পেরতেই বিদায়ী অস্ত,
পূর্ণচন্দ্রের চন্দ্রগ্রহণ, জোছনালোকে অসহায় পরাজিত।
ব্যথাতুর অাত্মার ব্যাপন, ছরিয়ে পড়ে দূর দিগন্তে,
ভালবাসা অতীত হয়ে মিলে স্মৃতির পাতায়, ইতিহাসে।
অশ্রুসিক্ত গঙ্গাজলের উর্ধ্বপাতনে কষ্টকণিকা কালো মেঘে মিশে
বৃষ্টি অাজি তাই বাধ সেধেছে ভাসবে সে শূন্যে, ক্লেশ হয়ে।
পাশের থাকার পণ করে অাত্মাদ্বয় অাপনাদের করেছিলো সমর্পন।
চন্দমুখী প্রিয়তম!
মায়াময় মুখখানিতে একেঁ ছিলো এক প্রান্তর রূপালী হাসি।
কৃষ্ণাচোক্ষি অন্যন্যা!
জাদুমাখা চোখে জমিয়ে ছিলো হিমাদ্রীর সবটুকু নীল।
দয়াময়ী ভালবাসা!
প্রশস্থ ও তুলতুলে বুকে চেয়েছিলো এক চন্দ্রীয় বাসর।
সহচারী বন্ধূ!
দৃঢ় ও পেলবী হাত র্স্পশে বেঁধে ছিলো একমুখী জীবনপথ।
বাঁচিবার প্রেরণা!
এক পৃথিবী বির্সজন দিয়ে করেছিলো অামরন প্রতিজ্ঞা।
অাজন্ম সহচর!
পরস্পরকে সাক্ষী রেখে একরাশ সপ্নের অালোক নিয়ে বলেছিলো 'ভালবাসি'।
তবে কি হলো, ভালবাসা কেন দ্ধিধায়?
কেনই বা সপ্নগুলো অার দেয়না ধরা?
কেনই বা সাঁঝের মায়ায় সন্ধ্যা তাঁরা লুকিয়ে থাকে?
কেনই বা ছুয়াছুয়িতে শিতলতার অাহ্ববান?
বিশ্বাস নাহি যবে অনাস্থা প্রবাহের সুর
সমাধানের পাশ কেটে তর্কেতর্কে বহুদূর।
ভালবাসায় তবে লাভ-ক্ষতির অংক কসা
সন্দেহের অারম্ভ, সম্পর্ক কুড়ে খায় ঘুন পোকা।
পিঁপড়ায় খায় পরিত্যাক্ত মিলন মধূ, মহোৎসবে ভারী
বসন্তের কোকিল কণ্ঠসুরে ভাংগনের কলকাঠি নাড়ি।
ভালবাসার সূর্য্যি মধ্য গগন না পেরতেই বিদায়ী অস্ত,
পূর্ণচন্দ্রের চন্দ্রগ্রহণ, জোছনালোকে অসহায় পরাজিত।
ব্যথাতুর অাত্মার ব্যাপন, ছরিয়ে পড়ে দূর দিগন্তে,
ভালবাসা অতীত হয়ে মিলে স্মৃতির পাতায়, ইতিহাসে।
অশ্রুসিক্ত গঙ্গাজলের উর্ধ্বপাতনে কষ্টকণিকা কালো মেঘে মিশে
বৃষ্টি অাজি তাই বাধ সেধেছে ভাসবে সে শূন্যে, ক্লেশ হয়ে।