রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৬

কষ্টানান্দ

'অলীক' ও 'কল্পনা', এক অর্থে বিস্তর ফারাকের দুটি প্রাণ।
ইতিমধ্যে ২৪৩,৩৭২,৪০০ সেকেন্ড অতিক্রান্ত....।

সুচনালগ্ন হতে
অলীক কল্পনাকে নিয়ে প্রেমের সিড়ি বেয়ে সপ্ত অাকাশে ভাসমান।

তথাপি, শুধু কল্পলোক হতেই কল্পনা প্রেম প্রদান করে
 'সুদে আসলে'।

তারা পরকীয়ার নিষিদ্ধতা উপভোগ করে 
কল্পানার বর 'বাস্তবতার' অগোচরে।

কল্পনার প্রতি বাস্তবতার প্রেম স্বর্গীয়।
তার তিক্ষ্ণ দৃষ্টি অার তার নিমর্ল ভালবাসায়
কল্পনা মিশে যায় বাস্তবতায়।

অার পারেনা অলীক
তার কঠিন শর্ত!
কল্পনাকে সত্যরূপে বেরোতে হবে
বাস্তবতাকে ছেড়ে, আসতে হবে অলীকলোকে।

হঠাৎ, কল্পনার দুচোখ ভর্তি জল খেলা করে
বিন্দুকণা পড়ার আগেই সে দুহাতে চোখ ডাকে।

কি লজ্জা, কি লজ্জা!
সে কাদছে কেন? সেতো নিজেই বাস্তববাদী!

ও, হ্যা, এটাতো বাস্তবতার সাথে সুখে থাকার কান্না!

তবে ইদানিং প্রায়ই কল্পনার বুকের চারপাশে ব্যথা ছড়িয়ে থাকে, তবে ব্যথা পুষিয়ে রাখতে তার অদ্ভুতুড়ে কষ্টানান্দ হয়।

কষ্টানান্দই তার কাছে সর্বোত্তম চিকিৎসা মনে হয়।

অার বেচারা অলীক
বুকে এ্যকোহাল আর নিকোটিনের নির্যাসের সাথে
নিথর নিষ্পলক দৃষ্টিতে শুন্যের মাঝে ফানুষ ওড়ায়।

এখনও, অলীক কল্পানার মাঝেই
তার জীবনের বাস্তবতা খুজে বেড়ায়।

আর কল্পনা ছল ছল চোখে
বাস্তবতার মাঝে অলীককে খুজে বেড়ায়।

কোন মন্তব্য নেই:

রঙ্গকাল

অামি মহাকাল

অামি অাকাশ অামি পাতাল অামি সুউচ্চ অামি পতিত। অামি নম্র অামি লৌহ অামি হার অামি বিজিত। অামি হাস্য অামি অশ্রু অামি মিলন অামি বিরহ। অাম...